সকাল থেকেই রাজধানীর উত্তরার আবদুল্লাহপুর এলাকায় সেনাবাহিনী, বিজিবি ও পুলিশের উপস্থিতি ছিল। বিদেশগামী যাত্রী, রোগী ও জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কাউকে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছিল না। কিন্তু মুহূর্তের মধ্যে এক দফা দাবিতে অসহযোগ আন্দোলনকারীদের বড় বড় কয়েকটি মিছিল এসব চেকপোস্ট উপেক্ষা করে উত্তরার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলনের সময় জয়পুরহাটের আক্কেলপুরে গতকাল রোববার বিভিন্ন সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ধাওয়া করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ, পৌর আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ, বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ভাঙচুর, বেসরকারি ব্যাংক, সরকারি অফিসসহ বিভিন্ন ব্যবসা প্রত
‘বিয়ানে খইছে, মাই জুম্মাত জাইমু। জুম্মা থাকি আইয়া মাতমুনে (কথা বলা) তুমার লগে। আইচ্ছা। আছরের বাদে শুনি আমার বাইচ্ছা শেষ। ও আল্লাহরেবা, ও বন্দুক দি মারছে রেবা। আমার সব ছোট ছেলে রেবা। ও আল্লাহ।’ বিলাপ করতে করতে এভাবেই বলছিলেন নিহত মোস্তাক আহমদের মা ষাটোর্ধ্ব মায়া বেগম। বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন। কোনোভাবে
শিক্ষার্থীদের অসহযোগ আন্দোলনের প্রথম দিনেই রাজধানীসহ সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে ভয়াবহ সংঘর্ষ। এর মধ্যে নাশকতাকারীদের সন্ত্রাসী-জঙ্গি আখ্যায়িত করে তাদের প্রতিহতের ঘোষণা দিয়ে মাঠে নেমেছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।